হোটেলে খাওয়ার পরিনতি

আজকে রাতে হোটেলে খায়তে যেয়ে বসলাম একেবারে শেসের টেবিলে যেখানে শশার সালাত বানাইয়া কাস্টমারকে দেয় তো দেখি আমার টেবিলের উপর এক সাথে তিনটি পিরিচ আছে আর উপরে হালকা সালাত মানে এগুলো কেউ খেয়েছে তিনটি পিরিচের নিছের টি তে আমাকে সালাত দিলো দেখলাম পিরিচটিতে খাবারের তেল লেগে আছে | আমি বল্লাম পিরিচটি ধুয়ে দিলেন না ! ও বললো এতো ধুয়ার সময় আছে ? আমি মনে মনে চিনতা করলাম এক কাপ চা খেতে গেলে গরম পানি দিয়ে ধুয়া ছারা খায়না আর ও আমাকে নোংরা পিরিচে খায়তে দেয় |

Helal khan azom: নবজাতকের গোসল

Helal khan azom: নবজাতকের গোসল

শিশুর বিকাশ

মাইলস্টোন এটি একটি গাইডলাইন মাত্র।প্রত্যেকটি শিশুই ভিন্ন এবং সে তার নিজের মত করে বেড়ে ওঠে।শুধু মাত্র বিপদচিহ্ন গুলো দেখলেই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ১ থেকে ৭ মাস মাইলস্টোনঃ ১ মাস এক সপ্তাহের মধ্যে মায়ের আওয়াজ, চেহারা ও স্পর্শ চিনতে শিখবে। চলন্ত কিছুর দিকে তাকানো শিখবে। মাথা ঘুরিয়ে শব্দের উৎসের দিকে তাকানো চেস্টা করবে। বাবা-মা এর করণীয়: শিশুর সাথে কথা বলুন, কোলে নিন।শিশুর ঘুমানোর ও ক্ষুধার লক্ষনগুলো চিনতে শিখুন। বারবার খাবার খাওয়ান। খেলনা দিয়ে দৃস্টি আকর্ষন করুন। বিপদ চিহ্ন: খুব আস্তে খাওয়া বা চুষতে না পারা। চলন্ত কিছুর দিকে দৃস্টি না দেয়া। তীব্র আলো বা শব্দে প্রতিক্রিয়া না দেখানো। মাইলস্টোনঃ ৩ মাস শিশু মুখ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের আওয়াজ করার চেস্টা করবে। মাথার ভারসাম্য বজায় রাখতে পারবে। পেটের উপর শুয়ে মাথা তোলার চেস্টা করবে। হাতের মুঠি খুলতে ও বন্ধ করতে পারবে।খেলনা নাড়াচাড়া করার চেস্টা করবে। আকর্ষনীয় কিছু দেখলে আগ্রহী হয়ে ওঠবে। বাবা-মা এর করণীয়: শিশুর যেকোন কিছুতে সাড়া দিন।কথা বলুন, হাসুন,বই পড়ুন, বিভিন্ন পরিচিত জিনিসের নাম বলুন।খেলনা ধরতে সাহায্য করুন। বিপদ চিহ্ন: মাথার ভারসাম্য বজায় রাখতে না পারে। কিছু ধরতে না শিখে। তীব্র আলো বা শব্দে প্রতিক্রিয়া না দেখানো। মাইলস্টোনঃ ৪-৭ মাস শিশু হাসবে, কিছু বলার চেস্টা করবে। গড়াগড়ি করবে। সাহায্য ছাড়া বসতে শিখবে। কোন কিছুতে বাধা দিলে বা ‘না’ বললে বুঝতে পারবে। নিজের নাম শুনলে যে ডাকবে তার দিকে তাকাবে। চারপাশের জিনিস চিনতে শিখবে। বাবা-মা এর করণীয়: শিশুর সাথে খেলা করুন, গোসলের সময় হাসানোর চেস্টা করুন।শিশুর কথার বিপরীতে কথা বলুন।রঙিন বই নিয়ে পড়ুন।বিভিন্ন জিনিসের নাম শিখান।শিশুকে খেলার সুযোগ দিন ও ঘর শিশুর জন্য নিরাপদ রাখুন।শিশুর খাওয়া, ঘুম ও খেলা রুটিন মত করানোর চেস্টা করুন। বিপদ চিহ্ন: জড়সড় বা নিস্তেজ থাকা। মাথার ভারসাম্য বজায় রাখতে না পারে। না হাসা আকর্ষনীয় কিছু দেখলে আগ্রহী না হওয়া।৮ থেকে ১২ মাস মাইলস্টোনঃ হামাগুড়ি দিবে, নিজে নিজে বসতে শিখবে দাঁড়ানোর চেস্টা করবে এবং সাহায্য ছাড়া দাঁড়াতে পারবে। ছোট ছোট শব্দ বলার চেস্টা করবে যেমন দাদা, বাবা, মা । নিজের মতামত দিতে চেস্টা করবে- যেমন কি চায় বা কি চায় না । নিজে নিজে খাবার খাওয়ার চেস্টা করবে। বড়দের অনুকরণ করতে শিখবে যেমন: মোবাইলে কথা বলা বা চিরুনি দিয়ে মাথা আচঁড়ানো। বাবা-মা এর করণীয়: কথা বলা চালিয়ে যান কারণ এই সময় শিশু কথা বলা শিখবে।যেকোন কিছু নিয়ে কথা বলুন যেমন: কোন একটা কাজের জন্য কি করবেন কিভাবে করবেন। বই পড়ুন, লুকোচুরি খেলুন। ধরে ধরে হাটা শিখানোর চেস্টা করুন।খেলনা দিয়ে খেলতে দিন। ভাল ব্যবহার বা কাজের প্রশংসা করুন এবং অতিরি্ক্ত দুস্টামিতে না করুন।এতে করে বুঝতে শিখবে কোনটা করা উচিত বা কোনটা করা উচিত নয়। বিপদ চিহ্ন: হামাগুড়ি না দেয়া। সাহায্য ছাড়া দাঁড়াতে না পারা। কথা না বলা। কোন কিছুর প্রতি আগ্রহী না হওয়া। কোন কিছু মতামত দিতে না পারা যেমন পছন্দ বা অপছন্দ

নবজাতকের গোসল

নবজাতকের নাভী শুকনোর আগে পরিপূর্ণ গোসল করানো থেকে বিরত থাকতে হবে। তবে এসময় কাপড় বা স্পঞ্জ ভিজিয়ে শিশুর শরীর মোছানো যেতে পারে। ঘর ঠান্ডা থাকলে তাপমাত্রা বাড়িয়ে নিন এবং বাথটাবে প্রায় ৯০ ডিগ্রী ফারেনহাইট তাপমাত্রার গরম পানি এমনভাবে ঢালুন যাতে পানি বাথটাবের ভেতরে এক বা দুই ইঞ্চি উঁচু থাকে। গোসলের জন্য একটি বাথটাব, কয়েকটি ধোয়ামোছার জন্য কাপড়, তুলার প্যাড, শিশুদের জন্য তৈরী সাবান, একটি তোয়ালে এবং একটি নতুন ডায়াপার সংগ্রহ করুন। শিশুর জামাকাপড় খুলে, মাথা এবং ঘাড় আপনার এক হাতের উপর রেখে ধরে ধীরে ধীরে তার শরীরের পেছনের অংশ বাথটাবে রাখুন। গোসল আরামদায়ক রাখার জন্য আলতো করে মগভর্তি হালকা গরম পানি শিশুর শরীরের উপর ঢালুন যাতে সে ঠান্ডা অনুভব না করে। প্রথমেই মনে রাখবেন বাচ্চাকে প্রথমবার পানির সংস্পর্শে আনছেন। তাই সে কিছুটা অসুবিধা বোধ করতেই পারে। অনেক নবজাতকই এ সময় কেঁদে উঠে। বাচ্চাকে তাই ধীরে ধীরে পানির সংস্পর্শে আনুন। হঠাত্ করে তার গায়ে পানি দিতে যাবেন না। কিছুক্ষণ পরেই বাচ্চা পানির সাথে মানিয়ে নিবে। তবে বেশি কান্না করলে পানি থেকে উঠিয়ে নিন নবজাতককে। শিশুর মুখমন্ডল এবং শরীর পরিস্কার করার জন্য কাপড়, তুলার প্যাড অথবা আপনার হাত ব্যবহার করতে পারন। তবে এজন্য অধিক সাবান ব্যবহার করার কোন প্রয়োজন নেই। আস্তে করে শিশুকে বাথটাব থেকে তুলে নিয়ে একটি তোয়ালে দিয়ে তার শরীরকে মোড়ান যাতে ভেজা শরীর সহজে শুকিয়ে করা যায়। সাবধান ভেজা অবস্থায় শিশুদের শরীর অনেক পিচ্ছিল হয়ে থাকে। নবজাতকের গোসলের আগে খেয়াল রাখবেন যে বাচ্চার নাড়ি যদি কাঁচা থাকে তবে তাতে পানি না লাগানোই ভালো হবে। পানি লাগলে অনেক সময় সেখানে ঘা সৃষ্টি হতে পারে। তাই নবজাতকের নাড়ি শুকিয়ে পড়ে না যাওয়া পর্যন্ত নবজাতককে গোসল না দিলেও ক্ষতি নেই। এমন ক্ষেত্রে নবজাতকের শরীর সাবধানে স্পঞ্জ করে দেওয়া যেতে পারে। একবার নাড়ি শুকিয়ে গেলে তারপর বাচ্চাকে গোসল দেওয়া যাবে। নবজাতককে গরমের সময় সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার গোসল করানো যেতে পারে যেন বাচ্চা সুস্থ ও ভালো থাকে। বাচ্চাকে গোসল করানোর জন্য কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। কখনোই স্বাভাবিক পানি ব্যবহার করা যাবে না। এতে বাচ্চার ঠাণ্ডা লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মনে রাখবেন, যে পাত্রে গোসল করাবেন সে পাত্রটি প্রথমে ২ থেকে ৩ ইঞ্চি পানি দিয়ে পূর্ণ করে নিন। এবার শরীরে পানি দিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করে গোসল করান। চাইলে নবজাতকের উপযোগী কোনো সাবান ব্যবহার করতে পারেন, বাচ্চার শরীরে জন্মের সময়ের যে ময়লা থাকবে তা পরিষ্কার করার জন্য। গোসলের পরে বাচ্চাকে সাথে সাথে নরম ও মোটা তোয়ালে দিয়ে জড়িয়ে নিয়ে মোলায়েমভাবে বাচ্চার শরীর একদম শুকনো করে মুছে ফেলতে হবে যেন পানি লেগে থেকে বাচ্চার ঠাণ্ডা না লাগে। গোসলের সময় খেয়াল রাখবেন যেন বাচ্চার কানে ও নাকে পানি না যায়। কানে পানি গেলে পরবর্তীতে কান পেকে গিয়ে বাচ্চার কষ্ট হবে। এ ছাড়া নাকে পানি গেলে বাচ্চার শ্বাসের সমস্যা হতে পারে। তাই গোসলের সময় যথেষ্ট সতর্ক থাকবেন। অনেকে মিলে হৈচৈ না করে যে কোনো একজন গোসল করানোর দায়িত্ব পালন করুন শিশুর শৌচকার্যজনিত দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শিশুকে একটি পরিস্কার ডায়াপার পরিয়ে দিন।

গর্ভধারণে সমস্যা?

অনেকেই আছেন যারা অনেকদিন ধরে বাচ্চার জন্য চেষ্টা করছেন কিন্তু এখনও সাফল্য আসছে না এক দুই মাস চেষ্টার পরে অনেক দম্পতি হয়ত হতাশায় ভুগতে থাকেন। হতাশ হওয়ার বা চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। যেসকল দম্পতি একবছর ধরে চেষ্টা করছেন কিন্তু সাফল্য আসছে না তারা এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে যেতে পারেন। আমাদের সমাজে এখনও বন্ধ্যাত্ব বা বাচ্চা না হওয়ার দোষ সম্পূর্ণরুপে মহিলাদের উপর দেয়া হয়।কিন্তু আসল ব্যপারটা হচ্ছে বন্ধ্যাত্ব বা বাচ্চা না হওয়ার ব্যাপারে স্বামী ও স্ত্রী দুজনেরই ভূমিকা রয়েছে। কিছু কিছু কারণে গর্ভধারণের সমস্যা তৈরী হতে পারে পুরুষদের ক্ষেত্রে: স্পার্মের(শুক্রানু)সমস্যা : শুক্রানুর পরিমান কম থাকা বা অনুপস্থিত থাকা, আকৃতি ঠিক না থাকা বা চলাচল স্বাভাবিক না থাকা ।এই সমস্যাগুলো তৈরী হয় বিভিন্ন কারণে তার মধ্যে অন্যতম হল: বয়স ৪০ এর বেশী হলে সমস্যা তৈরী হতে পারে। কম ওজন বা অনিয়ন্ত্রিত ওজন। সেক্সচুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিজ যেমন: গনোরিয়া, হার্পিস, সিফিলিস ইত্যাদি। মহিলাদের ক্ষেত্রে: ৩০ বা তার চেয়ে বেশী বয়সে গর্ভধারণে বিভিন্ন সমস্যা তেরী হয় এবং এটি অনেক সময় ঝুঁকি পূর্ণ হয়ে যায়। স্ত্রী প্রজননতন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যা যেমন: পলিসিস্টিক ওভরিয়ান সিনড্রম, ইউরেটাইন ফাইব্রয়েড, এন্ডোমেটরিওসিস ও পেলভিক ইনফ্ল্যামেটরি ডিজিজ এর কারণে গর্ভধারণে সমস্যা তেরী হতে পারে। তাই যে সকল দম্পতি এক বছর বা তার বেশী সময় ধরে চেষ্টা করছেন কিন্তু সাফল্য আসছে না তারা দেরী না করে এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ডাক্তরের পরামর্শ নিন। এছাড়াও অনেক সময় দেখা যায় কোন ধরনের শারীরিক সমস্যা না থাকার পরও অনেকে গর্ভধারণ করতে পারছেন না। এই ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য ধরতে হবে এবং স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান হতে হবে।

গর্ভধারণের লক্ষণ

মাসিকের বিরতি গর্ভধারণের প্রথম লক্ষণ হতে পারে। এই ক্ষেত্রে অবিলম্বে প্রেগনেন্সি টেষ্ট করা উচিত। সকালবেলা বমি বমি ভাব বা বমি করা খাবারে অরুচি বা গন্ধ লাগা খাবারের পর পেট ফেঁপে থাকা শরীর দূর্বল লাগা বা অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে যাওয়া ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া হালকা লাল রংয়ের রক্তক্ষরন হওয়া।এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। অনেক ক্ষেত্রেই এটি দেখা যায় না। স্তনবৃন্তের চারপাশে ত্বকের রংয়ের পরিবর্তন হয়। স্তন নাজুক ও ফুলে যায়। ফলে হালকা ব্যাথা অনুভব হয়।

আমি কি গর্ভবতী?

আপনি গর্ভবতী কিনা তা জানার প্রথম লক্ষন হতে পারে নিয়ম মাফিক মাসিক না হওয়া।যাদের মাসিক নিয়মিত হয় তারা এই ক্ষেত্রে বাড়িতে বসে প্রেগনেন্সি টেষ্ট কিটের মাধ্যমে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। এই টেষ্ট কিটের মাধ্যমে সঠিক ভাবে যদি পরীক্ষা করা যায় তাহলে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে সঠিক ফল পাওয়া যায়। এই প্রেগনেন্সি টেষ্ট কিটগুলো বাজারে কিনতে পাওয়া যায়।এগুলো ২০-১০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। কিভাবে পরীক্ষা করবেন: সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রস্রাব একটি পাত্রে নিয়ে স্ট্রিপটি ঢুবান। MAX line চিহ্নিত অংশের নিচ পর্যন্ত ঢুকাতে হবে।১০ সেকেন্ড পর পাত্র থেকে স্ট্রিপটি উঠিয়ে পরিস্কার ও শুস্ক জায়গায় রেখে দিন।রং পরিবর্তনের জন্য অপেক্ষা করুন ৪০ সেকেন্ড।যদি ২ টি লাল দাগ আসে তাহলে পজিটিভ (গর্ভবতী) আর যদি ১ টি লাল দাগ আসে তাহলে নেগেটিভ (গর্ভবতী নন)।যদি কোন দাগ না আসে তাহলে বুঝতে হবে পরীক্ষা সঠিক ভাবে করা হয়নি।একটি টেষ্ট কিটের মাধ্যমে একবার পরীক্ষা করা সম্ভব। সম্পূর্ণভাবে গর্ভধারণ নিশ্চিত হওয়ার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

হস্তমৈথুনের মারাত্মক সব ক্ষতিকর দিক দেখে নিন – সতর্ক হন !! এর কারনে হওয়া সকল ক্ষতি এবং হারাম দিক সম্পর্কে জানুন!

লাখ লাখ যুবকের উপর চালিত পর্যবেক্ষণ থেকে দেখা গেছে যে, হস্তমৈথুন এমন এক সমস্যা যাতে একবার কেউ আসক্ত হয়ে পড়লে প্রপার ট্রিটমেন্ট ছাড়া এ থেকে রেহাই পাওয়ার অন্য কোনো কার্যকর উপায় থাকে না বললেই চলে। আপনি অনলাইন সার্চ করলে হস্তমৈথুন অভ্যাস পরিত্যাগের বিষয়ে ভুরি ভুরি উপদেশ বাণী পেয়ে যাবেন। যার সবগুলিই অকার্যকর। তারপরও তাদের উপদেশ বাণীর যেন কোনো শেষ নেই। কিন্তু তাদের অনেকেই বাস্তবতাটা বুঝতে পেরে কোথাও এর জন্য চিকিত্সা নেয়ার কথাটা বলে না। কেন জানেন ?? ভালো করে শুনে নিন ** তাদের কাছে এ সমস্যা সমাধানের জন্য কোনো চিকিত্সা নেই ** তাই উপদেশ বাণী শোনানো ছাড়া তাদের আর কি-ই বা করার আছে। কিন্তু ঐসব চিকিত্সকদের নিকট চিকিত্সা নিতে গেলে ঐ অবস্থায় যখন একে একে সব গুলো উপদেশ বাণী ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয় তখন তাদের সর্বশেষ চিকিত্সা হলো – * বিয়ে করে ফেলেন *। বুঝেন অবস্থা !!!! আর এই সময়টাতে চিকিত্সার নাম করে আপনার কাছ থেকে যা নেয়ার সেটাকিন্তু তারা ঠিকই নিয়ে নিল। অথচ তারা নিজেরাই জানত তাদের কাছে এর কোনো কার্যকর ট্রিটমেন্ট নেই। শুধু তাই নয়, চিকিত্সার ব্যর্থতা ঢাকতে অবশেষে তারা এও বলেন যে – *হস্তমৈথুন কোনো ক্ষতিকর বিষয় নয় !!!!!!* একটা বিষয় জেনে রাখা ভালো :- অনেকেই শীতপ্রধান দেশের বিশেষজ্ঞদের গবেষণালব্ধ ফলাফল আমাদের উপমহাদেশের অর্থাৎ গ্রীষ্মপ্রধান দেশের বেলায় চালাতে চান। এক্ষেত্রে অবশ্যই আমাদের বাস্তবতা উপলগ্ধি করতে হবে। আমাদের দেশের ছেলেদের ১০-১২ বছরের মধ্যেই যৌন পরিপক্কতা চলে আসার কারণে তারা অনেকেই তখন থেকেই হস্তমৈথুন করা শুরু করে এবং বিয়ের সময় অর্থাৎ বয়স ২০-৩০ বছর হওয়ার পর দেখা যায় তারা নানা প্রকার যৌন সমস্যা সৃষ্টি করে ফেলেছেন। কিন্তু শীতপ্রধান দেশগুলির বিষয়টা আমাদের থেকে সম্পূর্ণ উল্টো। ঐসব দেশে ছেলেদের যৌন পরিপক্কতা আসে অনেক দেরিতে, অনেকের ১৬-১৮ বছর হয়ে যায়। তাছাড়া তারা যে কারো সাথে মেলামেশার সুযোগ পেয়ে থাকার কারণে হস্তমৈথুন ততটা করে না। তাই তারা এর জন্য ক্ষতির সম্মুখীন হয় না বললেই চলে। তাই আপনাদের অবশ্যই এ বিষয়টা বুঝতে হবে এবং তাদের ক্ষেত্রে যে থিওরি তাদের দেশের বিশেষজ্ঞরা দিয়ে থাকেন তা আমাদের দেশের ছেলেদের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করার চেষ্টা করা নিছক বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়। কারণ তারা যদি আমাদের দেশের ছেলেদের মত হস্তমৈথুনে আসক্ত হয়ে এটা করতে থাকত তাহলে তারাও এর কুফল গুলির সম্মুখীন হত। যারা হস্তমৈথুন করাকে ক্ষতিকর না বলে ভালো বলে থাকেন তাদের কাছে প্রশ্ন ???? সর্ব কালের সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম হলো ইসলাম, যাকে বলা হয়ে থাকে *A complete code of life. * এ বিষয়ে হয়ত আপনারা সবাই আমার সাথে একমত হবেন আশা করি যদি আপনি মুসলিম হন। হস্তমৈথুন করাটা যদি মানুষের জন্য উপকারীই হত তাহলে সেই সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলামের অনেক মুফতীগণ রাসূলের হাদিসের আলোকে এটাকে কেন পাপ বলে অবহিত করলো। আশা করি বিষয়টি নিয়ে আর বেশি দূর বলার প্রয়োজন নেই। জেনে রাখুন হস্তমৈথুন অভ্যাসটা এমন কিছু মারাত্মক সমস্যার জন্ম দেয়, যা এক সময় একজন পুরুষের যৌন জীবন বিপর্যস্থ করে তুলে। এটা যুবকদের শারীরিক এবং মানুষিক উভয় সমস্যারই সৃষ্টি করে থাকে। আমাদের কাছে চিকিত্সা নিতে আসা হাজর হাজার যুবকরা নিজ মুখেই স্বীকার করেছে তাদের জীবনের অতীত কালের এ সকল অনাচারের কথা। ইসলামের দৃষ্টিতে হস্তমৈথুনের ক্ষতিকারক দিক সমুহ :- ইসলামের দৃষ্টিতে এটা হারাম । শরীয়ত অনুযায়ী যারা হস্তমৈথুন করে তারা সীমালংগনকারী শারীরিক সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। পুরুষ হস্তমৈথুন করলে প্রধান যে্সব সমস্যায় ভুগতে পারে সেগুলি হলো :- পুরুষ হস্তমৈথুন করতে থাকলে সে ধীরে ধীরে নপুংসক (Impotent) হয়ে যায়। অর্থাৎ যৌন সংগম স্থাপন করতে অক্ষম হয়ে যায় । আরেকটি সমস্যা হল অকাল বীর্যপাত। ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয় । বৈবাহিক সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয় না । অকাল বীর্যপাত হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায় । তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০ মিলিয়নের কম । যার ফলে সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতার দেখা দেয় । (যে বীর্য বের হয় সে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত । স্বাস্থ্যবিজ্ঞান মতে কোন পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ থেকে কোন সন্তান হয়না। ) অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়। Dr.Liu বলেন – “There is a huge change in body chemistry when one masturbates excessively” হস্তমৈথুনের ফলে শরীরের অন্যান্য যেসব ক্ষতি হয় :- Nervous system, heart, digestive system, urinary system এবং আরো অন্যান্য system ক্ষতিগ্রস্ত হয় । পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ – বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায় । মাথা ব্যথা হয় ইত্যাদি আরো অনেক সমস্যা হয় হস্তমৈথুনের কারণে। স্মরণ শক্তি কমে যায় এবং চোখেরও ক্ষতি হয় । আরেকটি সমস্যা হল সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হওয়া যাকে বলা হয় Leakage of semen । ফলে অনেক মুসলিম ভাই নামায পড়তে কষ্ট হয়। মহান আল্লাহ্ তা’ আলার স্মরণ থেকে মুসলিমদের দূরে রাখে হস্তমৈথুন। রসূলুল্লাহ্ ( সঃ ) বলেছেন- “যে ব্যক্তি আমাকে তার দুই চোয়ালের মধ্যবর্তী জিনিস (জিহ্বার) এবং দুইপায়ের মধ্যবর্তী জিনিস (যৌনাঙ্গের) নিশ্চয়তা (সঠিক ব্যবহারের) দেবে আমি তার বেহেশতের নিশ্চয়তা দিব । ” -(বুখারী ও মুসলিম) তাই কাউকে হস্তমৈথুন করার উপদেশ দিয়ে আপনি নিজে গুনাহ বা পাপের অংশীদার হবেন না। পারলে কেউ এতে আসক্ত হলে যথাযথ হোমিও চিকিত্সার মাধ্যমে তাকে এই পথ থেকে ফিরিয়ে আনুন। কারণ হোমিওপ্যাথিই একমাত্র কার্যকর চিকিত্সা বিজ্ঞান যা কোন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই যুবকদের হস্তমৈথুন অভ্যাস দূরীকরণে সফলতা দেখিয়ে আসছে। ******** আধুনিক হোমিওপ্যাথি হস্তমৈথুন করলে কি লিঙ্গ সরু হয়? প্রশ্ন: আমি বেশি বেশি হস্থমৈথুন করতাম। কিন্তু ইদানিং মনে হচ্ছে আমার লিঙ্গ ছোট এবং চিকন। এ অবস্থায় আমি কি করতে পারি। তবে সাধারন অবস্থায় বেশি ছোট মনে হয়। উত্তেজিত হলে ঠিক আছে মনে হয়। কিভাবে আমি এ সমস্যা থেকে সমাধান পেতে পারি জানাবেন। উঃ তোমার কোন সমস্যাই নেই তো তার সমাধান কোথা থেকে থাকবে! হস্তমৈথুনের ফলে লিঙ্গ সরু বা চিকন হয় না। সাধারন অনুত্তেজিত অবস্থায় লিঙ্গের আকার ছোট বড় হতে পারে। সেটা পুরোপুরি জিনগত, তোমার কিচ্ছু করার নেই। যেহেতু তুমি উল্লেখ করেছ যে উত্তেজিত হলে ঠিক আছে মনে হয়, তাই আমি বলব লিঙ্গের আকার নিয়ে ভাবনা পরিত্যাগ কর। তোমার জানার জন্য বলছি যে উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষ মানুষের লিঙ্গের দৈর্ঘ্য গড়ে প্রায় ৫ থেকে ৬ ইঞ্চি পরিমান হয়। তবে ব্যাক্তিবিশেষের উপর নির্ভর করে এই মান ৪ ইঞ্চিও হতে পারে। এখানে উল্লেখ্য যে অনুত্তেজিত অবস্থায় লিঙ্গের দৈর্ঘ্যের উপর উত্তেজিত দৈর্ঘ্য কখনোই নির্ভর করেনা। আরও একটি কথা বলা প্রয়োজন যে, ব্যাক্তির শরীরের বা অঙ্গ প্রত্যঙ্গের দৈর্ঘ্যের উপরেও উত্তেজিত লিঙ্গের দৈর্ঘ্য নির্ভর করেনা। লিঙ্গের গড় পরিধি প্রায় ৪.৮ ইঞ্চি মত। লিঙ্গের আকার আয়তন নিয়ে বেশি মাথা না ঘামিয়ে অন্য কাজে মন দাও। আদর করার সময় তোমার সঙ্গিনীর তৃপ্তি শুধু লিঙ্গের সাইজের উপর নির্ভর করে না, তোমার আদর করার পদ্ধতির উপর করে। আবারও বলছি লিঙ্গের দৈর্ঘ্য প্রস্থ হস্তমৈথুনের ফলে পরিবর্তিত হয় না। তবে তাই বলে অতিরিক্ত হস্তমৈথুন কখনো করবে না। তাতে একাধিক ক্ষতি সাধিত হয়। পরিমতি মাত্রায় হস্তমৈথুন কর। অনেক হস্তমৈথূন সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। সেই উদ্দেশ্যে আমরা গত কয়েকদিন বিভিন্ন স্বাস্থ বিষয়ক নিউজলেটার, বই এবং ফোরাম থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আপনাদের জন্য উপস্থাপন করলাম। আমরা হস্তমৈথুনের বিভিন্ন দিক পয়েন্ট আকারে আলোচনা করার চেষ্টা করবো। হস্তমৈথুন্য কিঃ হস্তমৈথুন মানে যৌন পরিতোষের জন্য পুরুষের লিঙ্গ অথবা নারী তার ভগাঙ্কুর ঘর্ষণ এবং স্তন স্পর্শ করে যৌন আনন্দ উপভোগ করা। এটা একটা স্বাভাবিক উপায় নারী-পুরুষের নিজস্ব অনুভুতি এক্সপ্লোর করার জন্য। হস্তমৈথুন নিজে নিজে অথবা দুটি মানুষের (পারস্পরিক হস্তমৈথুন) মধ্যে হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানীর মতেঃ চিকিৎসা বিজ্ঞানীর মতে হস্তমৈথূন একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। যদিও এটি স্বাভাবিক কিন্তু বেশিরভাগ মানুষ হস্তমৈথূন করাকে লজ্জার এবং অস্বস্তির বিষয় মনে করে। অনেক মানুষ মনে করেন হস্তমৈথূন করলে মাথায় টাক পড়া, মানসিক অস্বস্তি সহ যৌন মিলনের শক্তি হ্রাস পায় – যা চিকিৎসা বিজ্ঞান সমর্থন করেনা। চিকিৎসকদের মতে – • এটি নিরাপদ, সেক্সুয়াল ট্রান্সমিটেড ডিজিজ (যৌনবাহিত রোগ) এবং অনাকাঙ্খিত গর্ভধারন থেকে নিরাপদ থাকা যায়। • এটি যৌনসম্পর্কিত মানসিক দুশ্চিতা দূর করতে সাহায্য করে। • হস্তমৈথূনের মাধ্যমে নারী বা পুরুষ তার শরীর সম্পর্কে জানতে পারে। তার ভাললাগার অনুভুতি কি রকম তা জেনে যুগল শাররীক মিলনে সে অভিজ্ঞতা ব্যবাহার করে তৃপ্ত হতে পারে। • হস্তমৈথূন যেসব নারী মিলনে তৃপ্তি পায়না এবং যেসব পুরুষের দ্রুত বীর্যপাত হয় তাদের জন্য একটি কার্যকরী চিকিৎসা স্বরুপ। হস্তমৈথূনের মাধ্যমে তারা তাদের শরীরের নিয়ন্ত্রন শিখতে পারে। • হস্তমৈথূন স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় করে। • হস্তমৈথূন ঘুমের অনিয়ম থেকে মুক্তি দেয়। • মস্তিষ্ক এর নিউরোট্র্রান্সমিটার এর মুক্তি ঘটায়, যা শারীরিক এবং মানসিক প্রশান্তির জন্য উৎসাহিত করে। • দুশ্চিন্তা মুক্ত করে। এতক্ষন আমরা হস্তমৈথূনের বিভিন্ন ভাল দিক শুনেছেন। হস্তমৈথূন এর ভাল দিক এর চেয়ে খারাপ দিক কয়েকগুন বেশি এবার এর খারাপ দিক গুলো শুনুন… ইসলামিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকেঃ “হস্তমৈথূন্য ইসলাম ধর্মে ১০০ ভাগ হারাম!” হাফিজ ইবনে কাথির (রাঃ) বলেছেন ইমাম শাফী (রাঃ) সহ অনেক ইসলামীক চিন্তাবিদ এই মর্মে (আয়াত মতে) হস্তমৈথুন্য কে হারম বলেছেন “হস্তমৈথুন্য আল্লাহর নির্দেশিত ওই দুইটি (স্ত্রী এবং খরিদ করা নারী কৃতদাসের সাথে মিলন) হালাল(বৈধ) নিয়মের অর্ন্তভুক্ত নয়। তাই এটি হারাম।” একই সাথে তারা এই উপসংহারে এসেছেন, “এবং যারা বিবাহের মানে খুজে না পান তারা যেন পাপ থেকে বিরত থাকেন – আল্লাহ তার চারুতা দিয়ে তাদের বিবাহের যোগ্য সম্পদশালী না করা পর্যন্ত” আবদুল্লা বিন মাসউদ (রাদিহআল্লাহু আনহু) বোখারী শরীফে উল্লেখ করেছেন – নবী করিম (সঃ) বলেন, “ও যুবক দল, তোমাদের মাঝে যে-ই বিবাহ করেতে সামর্থবান হও তারা তা (বিয়ে) করে ফেল। কারন বিয়ে করলে তোমরা তোমাদের গোপন অঙ্গকে পাপ থেকে রক্ষা করতে পারবে। আর যারা বিয়ে করতে পারছোনা তারা তা করার জন্য দ্রুত যোগ্যতা অর্জন কর – কারন এটি তোমার রিরাংসা (lust) ভংগ করে দিবে।” ( তথ্যসূত্র) হাসান বিন আরফাহ্ মতে নবী করিম (সঃ) বলেছেন, “সাত প্রকার মানুষের দিকে আল্লাহ পাক রোজ কেয়ামতের দিন তাকাবেন না। এমনকি তাদের ক্ষমা করবেন না, তাদের জান্নাতে যাবার অনুমুতি দেবেন না। তারা হলেনঃ ১. যে ব্যাক্তি স্বমৈথুন্য/হস্তমৈথুন্য করে। ২. যে ব্যাক্তি পায়ুপথে মিলন করে। ৩. যে ব্যাক্তির সাথে অন্যকাউকে পায়ুপথে মিলন করতে দেয়। ৪. যে ব্যাক্তি সর্বদা মাতাল অবস্থায় থাকে। ৫. যে ব্যাক্তি পিতামাতাকে এমনভাবে আঘাত করে যাতে তারা সাহায্য প্রার্থনা করে (অন্যত্র বলা আছে পিতা-মাতা যদি “ওহ” শব্দ করে।)। ৬. যে ব্যাক্তি প্রতিবেশির প্রতি এমন অত্যাচার করে যাতে তারা অভিশাপ দেয়। ৭. যে ব্যাক্তি তার প্রতিবেশীর স্ত্রীর সাথে অবৈধ শাররীক মিলন করে। (সুত্রঃ ইবনে কাথি্র, সংখ্যা ৫, পৃষ্ঠা ৪৫৮) অতিরিক্ত হস্তমৈথুন কি কি সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে? অনেক পুরুষ অতিরিক্ত হস্তমৈথূন্য জনিত কারনে তাদের লিঙ্গে দুর্বলতা অনুভব করেন। এটার প্রধান কারন অল্প বয়সে হস্তমৈথূন্য শুরু করা এবং ভুল পদ্ধতিতে হস্তমৈথূন্য করা। যারা অল্পবয়সে হস্তমৈথূন্য করেন তারা বিয়ের পর সংসার জীবনে নানান জটিলতায় ভুগে থাকেন। এমনকি অল্পবয়সে হস্তমৈথূন্যের ফলে লিঙ্গের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যহত হয় বলে লিঙ্গের আকার ছোট থেকে যেতে পারে। তাই বাবা-মার উচিৎ বয়সন্ধিকালে সন্তানকে নজরদারীতে রাখা এবং যৌন বিষয়গুলো শিক্ষার সুযোগ করে দেয়। এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে তৃতীয় শ্রেনী থেকে পাঠ্যপুস্তকে যৌন শিক্ষা বিষয়টি অন্তভুক্ত আছে।অথচ লজ্জা আর সামাজিক কারনে আমরা অনেক অন্ধকারে রয়ে গেছি আমরা। অতিরিক্ত হস্তমৈথূন্যের ফলে শক্তি হ্রাস সহ নানাবিদ শাররীক সমস্যায় ভোগেন। তার মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হল: ১. শাররীক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা। ২. যৌন ক্রিয়ায় সাথে জড়িত স্নায়তন্ত্র দুর্বল করে দেয় অথবা ঠিক মত কাজ না করার পরিস্থতি সৃষ্টি করে। ৩. শরীরের অন্য অঙ্গ যেমন হজম প্রক্রিয়া এবং প্রসাব প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে। ৪. দৃষ্টি শক্তি দুর্বল করে দেয় এবং মাথা ব্যাথা সৃষ্টি করে। ৫. হৃদকম্পনে দ্রুততা আসে এবং অনেকে নার্ভাস ফিল করতে পারেন। ৬. ব্যক্তি কোনো কঠিন শারীরিক বা মানসিক কাজ এর অসমর্থ. তিনি সাধারণত নির্জনতায় থাকতে চেষ্টা করে এবং তার জ্ঞান বৈকল্য হয়। ৭. কেউ কেউ হয়তো তোতলানো এবং কানে কম শোনা রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। ( তথ্য সুত্র ) ৮. দ্রুত বীর্যস্থলনের প্রধান কারন অতিরিক্ত হস্তমৈথুন্য। ৯. হস্তমৈথূন পুরুষাঙ্গে ছিদ্র সৃষ্টি করতে পারে। ১০. এটি প্যারাসিমপেথিক স্নায়ু দুর্বল করে দেয়। নিউরোট্র্রান্সমিটার গ্রাস করা এবং পেশী টিস্যু এবং বীর্য নির্গম নিয়ন্ত্রণ ব্যাহত করে। ১১. হস্তমৈথুন সহানুভূতিশীল স্নায়বিক ক্রিয়া উদ্দীপকের উপর আরো সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে। ফলে আপনার যৌন মিলনের সময় বীর্যস্থলন নিয়ন্ত্রনের অফ্ বাটন ধ্বংস করে দেয়। ( তথ্য সুত্র: )

জন্ডিস হলে কি করবেন? জন্ডিসের লক্ষণ ও প্রতীকার সম্পর্কে জেনে নিন

জন্ডিস সবার কাছে পরিচিত একটি শব্দ। কমবেশি সবাই এই রোগ সম্বন্ধে জানেন। সময়মতো এর চিকিৎসা না করা হলে রোগ জটিল হয়ে মৃত্যুও হতে পারে। জন্ডিস (Jaundice) কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। এতে চামড়া ও চোখ হলুদ দেখায় কারণ শরীরে বিলিরুবিন নামে হলুদ রঞ্জক পদার্থের পরিমাণ বেড়ে যায়। বিলিরুবিনের স্বভাবিক পরিমাণ < ১.০-১.৫ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার। এর দ্বিগুণ হলে বাইরে থেকে বোঝা যায়। কিছু ক্ষেত্রে প্রস্রাব গাঢ় হলুদ হয়ে যায়। চামড়া পাণ্ডুর বা ফ্যাকাশে দেখায় বলে একে আগে পাণ্ডুরোগ বলা হত। ভারতীয় উপমহাদেশে জন্ডিসের একটি প্রধান কারণ হল ভাইরাস ঘটিত হেপাটাইটিস। জন্ডিস কি? -জন্ডিস বলতে বুঝায় ত্বক-চোখ-মিউকাস মেমব্রেনে হলুদাভ রঙ দেখা যাওয়াকে। জন্ডিস কি কোন রোগ? -মনে রাখবেন, জন্ডিস কোন রোগ নয়, বরং এটি হলো রোগের লক্ষন। জন্ডিস আসলে কি? ত্বক, মিউকাস মেমেব্রেণ এবং চোখ হলুদ হয়ে যাওয়াকে জন্ডিস বলে। সাধারণত: আমাদের শরীরে প্রতিদিন ১% পুরনো লোহিত কণিকার স্থলে নতুন লোহিত রক্ত কণিকা স্থানান্তরিত হয়। পুরনো লোহিত রক্ত কণিকা গুলো বিলিরুবিন উৎপন্ন করে, যা পায়খানার মাধ্যমে শরীর থেকে বের হয়ে যায়। কোন কারণে শরীর থেকে বিলিরুবিন না বের হতে পারলে এই অধিক বিলিরুবিনের জন্য জন্ডিস হয়। বিলিরুবিনের কারণে ত্বক, চোখ ইত্যাদি হলুদ হয়ে যায়। জন্ডিসের কারণে অন্যান্য সমস্যাও দেখা দেয়। লক্ষণ ও কারণ প্রধান লক্ষণ হল চোখ ও প্রসাবের রং হলুদ হয়ে যাওয়া। সমস্যা বেশি হলে পুরো শরীর গাঢ় হলুদবর্ণ ধারণ করতে পারে। অনেকসময় পায়খান সাদা হয়ে যাওয়া, চুলকানি, যকৃত শক্ত হয়ে যাওয়া ইত্যাদি উপসর্গও দেখা যায়। এছাড়া শারীরিক দুর্বলতা, ক্ষুধামন্দা, জ্বর, বমি, পেটব্যথা ইত্যাদি তো আছেই। “জন্ডিসের কারণকে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়। ‘হেপাটোসেলুলার’, ‘অবস্ট্রাকশন’ এবং ‘হেমোলাইটিক এনিমিয়া’। জন্ডিসে আক্রান্ত হলে অবশ্যই ডাক্তার দেখানোর মাধ্যমে এর কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। প্রতিরোধ ও প্রতিষেধক পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা, জীবাণুমুক্ত খাবার ও পানীয় গ্রহণ করাই জন্ডিসের আক্রমণ থেকে বাঁচার মূলমন্ত্র। রাস্তাঘাটে পানি, ফলের জুস, সরবত ইত্যাদি খাওয়ার ক্ষেত্রে সাবধান হতে হবে। সময়মত হেপাটাইটিস এ এবং বি’র টিকা নিতে হবে। হেপাটাইটিস বি’র ক্ষেত্রে প্রথম মাসে একটি, দ্বিতীয় মাসে একটি বা ছয়মাসের মধ্যে একটি ডোজ দেওয়া হয়। হেপাটাইটিস এ’র ক্ষেত্রে একটি ডোজই যথেষ্ট। আর দুই ক্ষেত্রেই পাঁচ বছর পরপর বুস্টার টিকা দেওয়া হয়।প্রতিটি টিকার দাম বেসরকারীভাবে সাধারণত ৭শ’ থেকে ৮শ’ টাকা হয়ে থাকে। তবে জন্ডিস হলে টিকা নিয়ে কোনো লাভ হয় না। তাই সুস্থ থাকতে আগেই টিকা নিতে হবে। জন্ডিসের চিকিৎসা সম্পর্কে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. মোহাম্মদ কামরুল হাসান বলেন, যেহেতু জন্ডিস কোনো রোগ নয়, তাই এর কোনো ওষুধ নেই। সাত থেকে ২৮ দিনের মধ্যে রক্তে বিলিরুবিনের পরিমাণ স্বাভাবিক হয়ে গেলে জন্ডিস এমনিতেই সেরে যায়। তিনি আরও বলেন, “জন্ডিস হলে রোগীকে পুরোপুরি বিশ্রাম নিতে হবে। যকৃতের প্রতি অতিরিক্ত যত্নবান হওয়া প্রয়োজন। প্রচুর শর্করাজাতীয় ও ভিটামিন-সিযুক্ত খাবার খেতে হবে। গ্লুকোজ, আখের রস, আনারস ইত্যাদি জন্ডিস রোগীর জন্য উপকারী।” জন্ডিস হলে প্যারাসিটামল, অ্যাসপিরিন বা ঘুমের ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। পরিপাকতন্ত্রে জমে থাকা জীবাণুগুলো যাতে প্রদাহ তৈরি করতে না পারে সেজন্য রোগীকে প্রতিদিন কমপক্ষে একবার হলেও পায়খানা করা নিশ্চিত করতে হবে। ডা. কামরুল হাসান পরামর্শ দিতে গিয়ে আরও জানান, জন্ডিস কোনো রোগ নয় বলে একে মোটেও অবহেলা করা উচিত নয়। জন্ডিসের চিকিৎসা নিয়ে অনেক ভুল ধারণা প্রচলিত আছে। কেউ ঝাড়ফুঁক করে জন্ডিস নামায়, রোগীকে অতিরিক্ত হলুদ দিয়ে রান্না করা খাবার খাওয়ান, কেউ আবার বিভিন্ন গাছের শেকড় খান। এগুলো সম্পুর্ণ ভুল ধারণা। জন্ডিস হলে সরাসরি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। কখন ডাক্তার দেখাবেন শিশু এবং বড়দের ত্বক, চোখ ইত্যাদি হলুদ হয়ে গেলো জন্ডিস হয়েছে বলে মনে করতে হবে এবং দ্রুত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। কোথায় চিকিৎসা করাবেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স জেলা সদর হাসপাতাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় বেসরকারী হাসপাতাল কি ধরণের পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে রক্ত পরীক্ষা যকৃতের কার্যকারিতা এবং কোলেস্টরল পরীক্ষা প্রোথোম্বিন টাইম (Prothrombin time) পেটের আল্ট্রাসাউন্ড রক্তের পরীক্ষা প্রস্রাব পরীক্ষা যকৃতের বায়োপসি কি ধরণের চিকিৎসা আছে রোগের ধরণ, মাত্রা, রুগীর বয়সের উপর জন্ডিসের চিকিৎসা নির্ভর করে। চিকিৎসার মধ্যে রয়েছে: ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে ঔষধ সেবন এবং অন্যান্য বিষয় মেনে চলতে হবে শিশুদের ফিজিওলজিকাল জন্ডিসের (Physiological Jaundice) ক্ষেত্রে কিছু দিনের লাইট থেরাপী দেয়ার প্রয়োজন হতে পারে নবজাতক শিশুদের ক্ষেত্রে বিলিরুবিনের মাত্রা মারাত্মক আকার ধারণ করলে রক্ত পরিবর্তনের প্রয়োজন হতে পারে জন্ডিস রোগীর বাড়ীতে যত্ন নিন চিকিৎসার আগে জন্ডিস হবার কারণ খুঁজে বের করতে হবে কারণ অনুযায়ী চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে এবং তাজা ফল খেতে হবে রান্না সহ বিভিন্ন কাজে টিউবয়েলের পানি ব্যবহার করতে হবে হাতের নখ কেটে ছোট রাখতে হবে রুগীকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে খাবার-দাবার সবসময় ঢেকে রাখতে হবে স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা ব্যবহার করতে হবে তথ্য সূত্রঃ wikipedia/bdnews24/

গর্ভাবস্থায় করনীয

আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ । কিন্তু তাকে এই সুন্দর পৃথিবীতে আনতে যার ভূমিকা সবচেয়ে বেশি , তাঁর যত্নটা কতখানি নেয়া হয়? আমরা কি আসলেই জানি গর্ভাবস্থায় মার কেমন যত্ন নেয়া হলে শিশু থাকবে সুস্থ সবল এবং হবে মানসিক ভাবে পূর্ণ বিকশিত ? মা হন বা নাই হন , জানতে হবে আপনাদের সবাইকে বিশেষ করে মেয়েদের জানা খুবই জরুরী । আসুন এই অবস্থায় শিশু ও মায়ের সুস্থতার কিছু তথ্য আলোচনা করা যাক । খাদ্য ও ব্যায়াম ঃ প্রথম তিন মাসে শিশুর অঙ্গ প্রত্যঙ্গের গঠন হয় । মা কে অবশ্যই পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে । মদ, সিগারেট খেলে সন্তান হতে পারে বিকলাঙ্গ । আঁশ জাতীয় খাবার , মাছ-মাংস , ফলমূল ও শাক সবজি খেতে হবে । খেয়াল রাখতে হবে প্রস্রাব- পায়খানা ঠিক মত হচ্ছে কিনা। হালকা ব্যায়াম করতে হবে কিন্তু ভারি কাজ করা যাবে না । ঝুকে বা নুয়ে কাজ না করাই উচিত । হাঁটা চলায় সাবধান হতে হবে । এগুলো আমরা সবাই জানি কিন্তু ঠিক মত পালন করিনা। কিন্তু সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে সচেতন থাকতে হবে । চিকিৎসা ঃ গর্ভবতী মা এর রক্ত পরীক্ষা করতে হবে , ডেলিভারির আগে রক্ত ব্যবস্থা করতে হবে । রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করার পাশাপাশি কিছু পরীক্ষা করতে হবে যা বাচ্চার জন্মগত কোন রোগ হওয়ার আশংকা বাতিল করবে । TORCHES TEST করা জরুরী । সিফিলিস যে জন্মগত ভাবে হতে পারে জানেন না অনেকেই । জার্মান মিজলস হলেও সন্তানের অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সমস্যা হতে পারে। এইডস ও জন্মগত হতে পারে । গর্ভবতী মাকে ধনুষ্টঙ্কার এর টিকা দিতে হবে। ANTENATAL অন্ততপক্ষে ১৩ টি ভিজিট করতে হবে বাচ্চার শারীরিক অবস্থা ও মায়ের অবস্থা জানার জন্যে । বাচ্চার মাথা আর শরীরের গঠন দেখে ডাক্তার থেকে নিশ্চিত হতে হবে সিজার অথবা নরমাল, কোনটা ভালো অপশন হবে । গর্ভাবস্থায় কয়েকটি বিপদ চিহ্ন ঃ ১. রক্তপাত , ২. মাথা ব্যথা / চোখে ঝাপসা দেখা, ৩. ঘণ্টায় ৪ বারের বেশি পেত মোচড় দেয়া, ৪. জ্বর, ৫. বাচ্চার নড়াচড়া কমে যাওয়া, ৬. পা ফুলে যাওয়া ও ৭.বমি হওয়া । এই সব এর যে কোন একটা থাকলে ও তৎক্ষণাৎ ডাক্তার এর দারস্থ হতে হবে । মানসিক প্রশান্তি ঃ সুস্থ পরিবেশ ই শুধু একটা সুস্থ বাচ্চার জন্ম দিতে পারে । এ সময় ধর্মীয় বই পুস্তক পাঠ করলে , সুন্দর সন্তানের স্বপ্ন দেখলে বাস্তবেও সুন্দর, সুস্থ বাচ্চার জন্ম দেয়া সম্ভব । এটা বর্তমানে বৈজ্ঞানিক ভাবেও প্রমানিত যে মায়ের সাথে সন্তানের আত্তিক সম্পর্ক থাকে । কাজেই মাকে আনন্দে থাকতে হবে, পরিবারকেও মাকে সাপোর্ট দিতে হবে । পরিশেষে একটা কথা না বললেই নয় , মা সন্তানের প্রথম বিদ্যালয়, প্রথম শিক্ষক এবং প্রথম কাছের মানুষ । তাই সন্তান কে সুস্থ রাখতে মা কেও নিজের শরীরের প্রতি যত্নশীল হতে হবে ।

[জিপি] , নতুন , পদ্ধতিতে, আপনার, জিপি, সিমের , এমবির , মেয়াদ , বাড়ান

আশা করি সবাই ভালো আছেন ৷কিছু দিন আগেও আপনারা জিপির Flexi-plan এর মাধ্যমে এমবির মেয়াদ বাড়াতে পারতেন কিন্তুু এখন তা আর সম্ভব হচ্ছেনা ৷তাই আজ আপনাদের মাঝে হাজির হলাম এমবির মেয়াদ বাড়ানোর নতুন পদ্ধতি নিয়ে আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে ৷ আজকে Easy Net এর মাধ্যমে মেগাবাইট এর মেয়াদ বাড়ানো নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করব ৷Easy Net মূলত আগে কার P1 Package এর মত কাজ করে। আমাদের এর জন্য তিনটা ধাপে কাজ করতে হবে। Step-1 : প্রথমে Message অপশন এ গিয়ে লিখুন Stop এবং সেটা Send করুন 5000 এ। ভয় পাওয়ার কিছু নেই এতে শুধু আপনার Internet service টা Off হবে। Mb ঠিকই থাকবে। ( Confirmation SMS আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন)। Step-2 : এবার ডায়াল করুন *5000*55# এর ফলে Easy net এর প্যাকেজ চালু হবে। কোন টাকা কাটবে না। (Confirmation sms আসলে পরের ধাপে যেতে হবে) । Step-3: এখন আমাদের একটা ছোট Social Package কিনতে হবে ৷ প্যাকেজ কিনার জন্য ডায়াল করুন *5000*8*1*1*2# এটা 2mb এর Package ১.১৮ পয়সা কাটবে। এরপর *566*10# ডায়াল করে দেখুন আপনার মেগাবাইট এর মেয়াদ বেড়ে গেছে।

gp offer

আপনার জিপি সিমে নিয়ে নিন ২০ এমবি ফ্রি ইন্টারনেট ৷ যাদের সিমে এই সংক্রান্ত মেসেজটি এসেছে তারাই অফারটি উপভোগ করতে পারবেন এছাড়া সকল সিমেও চেষ্টা করে দেখতে পারেন ৷ ※ অফারটি পেতে ডায়াল করুন *5000*160# ※ ব্যালেন্স এর মেয়াদ ৭ দিন ৷ ※ ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন *566*10#

gp mb offer

প্রথমবারের মত গ্রামীণফোন নিয়ে এলো 2GB 3G ইন্টারনেট মাত্র ২০ টাকায়! যেটা সকল গ্রামীণফোন সিমের জন্য। তাহলে আর দেরি কিসের? এক্ষুণি লুফে নিন এই চমৎকার অফারটি। নাহলে পরে পস্তাতে হবে। এবার ইন্টারন্যাশনাল হ্যাপিনেস ডে-কে আরও হ্যাপি করতে গ্রামীণফোন দিচ্ছে পুরো ২০০০এমবি ইন্টারনেট মাত্র ২০ টাকায়। অফারটি পেতে ডায়াল *5000*76# যার মেয়াদ ৭ দিন। শর্তাবলীঃ ** অফারটি র্মাচ ২৫,২০১৬ র্পযন্ত চলবে ** মেয়াদ ৭ দিন; অফারটি ব্যবহার করা যাবে 12 AM – 10 AM ** মূল্যে ভ্যাট, সম্পূরক শুল্ক,সারর্চাজ প্রযোজ্য ** মেয়াদ শেষ হবার পূর্বে ডাটা ভলিউম শেষ হলে, টাকা ০.০১/১০KB হারে চার্জ প্রযোজ্য হবে (সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত) ** ইন্টারনেট ব্যালেন্স জানতে ডায়াল *121*1*2# ** অটো রিনিউয়াল ফিচার প্রযোজ্য নয় [end]

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

নামাজের গুরুত্ব

নামায সব এবাদতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ এবাদত হওয়ার পেছনে অনেক গুলো কারন রয়েছে । প্রথমতঃ নামাযরত অবস্থায় কোন পার্থিব কাজ করা যায় না । কেননা...

Popular Posts