শিবগঞ্জ উপজেলা

শিবগঞ্জ রাজশাহী বিভাগের
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার একটি
উপজেলা।
অবস্থান
এ উপজেলার উত্তরে ভোলাহাট
উপজেলা এবং ভারতের পশ্চিম বঙ্গ ,
দক্ষিণে নবাবগঞ্জ সদর উপজেলা ও
পশ্চিম বঙ্গ , পূর্বে ভোলাহাট
উপজেলা , গোমস্তাপুর উপজেলা ,
নাচোল উপজেলা ও নবাবগঞ্জ সদর
উপজেলা , পশ্চিমে ভারতের
পশ্চিম বঙ্গ ।

প্রশাসনিক এলাকা
শিবগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়নসমূহ -
বিনোদপুর ইউনিয়ন
চককির্তী ইউনিয়ন
দাইপুকুরিয়া ইউনিয়ন
ধাইনগর ইউনিয়ন
দূর্লভপুর ইউনিয়ন
ঘোড়াপাখিয়া ইউনিয়ন
মোবারকপুর ইউনিয়ন
মনাকষা ইউনিয়ন
নয়ালাভাঙ্গা ইউনিয়ন
পাঁকা ইউনিয়ন
ছত্রাজিতপুর ইউনিয়ন
শাহাবাজপুর ইউনিয়ন
শ্যামপুর ইউনিয়ন
কানসাট ইউনিয়ন
উজিরপুর ইউনিয়ন
Name:
Email:
Comment:
 

ফেসবুকের জাদু



*কেটে দিয়ে কমেন্ট করে দেখ
ম্যাজিক [[280345208771526]*]
[[280350198771027]*] [[2803453087715
16]*] [[280345412104839]*]
[[280346132104767]*] [[2803505521043
25]*] [[280350415437672]*]
[[280346225438091]*] [[2803463087714
16]*] [[179379108907488]*]
[[179379165574149]*] [[1802598154860
84]*] [[180259908819408]*]
[[180259995486066]*] [[1802601021527
22]*] [[180260172152715]*]
[[180260252152707]*] [[1802603188193
67]*] [[180260452152687]*]
[[180260538819345]*] [[1802606821526
64]*] [[180260758819323]**]
Name:
Email:
Comment:
 

গোমাস্তাপুর উপজেলা

গোমস্তাপুর বাংলাদেশের
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা র অন্তর্গত
একটি উপজেলা ।

অবস্থান

গোমস্তাপুর উপজেলার মোট আয়তন
৩২৮.১৩ বর্গ কিলোমিটার।
উপজেলার ভৌগলিক অবস্থান উত্তর
অক্ষাংশের ২৪°৪৪' এবং ২৪°৫৮'
অক্ষাংশ ও পূর্ব গোলার্ধে ৮৮.১৩
এবং ৮৮.৫৮ দ্রাঘিমাংশের
অবস্থিত। উত্তরে ভারত , পূর্বে
পোরশা উপজেলা ও নিয়ামতপুর
উপজেলা , দক্ষিণে শিবগঞ্জ
উপজেলা এবং পশ্চিমে
ভোলাহাট উপজেলা ।

ইতিহাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার
গোমস্তাপুর উপজেলা ০৮ টি
ইউনিয়ন নিয়ে ১৯১৭ সালের ১৫
জুলাই প্রতিষ্ঠা হয়। ঐ সালের ২১
সেপ্টেম্বর গেজেট বিজ্ঞপ্তি
প্রকাশিত হওয়ার পর ১৯১৮ সালের ১
জানুয়ারী থেকে
আনুষ্ঠানিকভাবে গোমস্তাপুর
থানার কার্যক্রম চালু হয়। এই
এলাকার ইতিহাস পর্যালোচনায়
দেখা যায় যে গোমস্তাপুরের
সভ্যতা বহুপ্রাচীন। এছাড়াও এ
এলাকায় কিছুক্ষুদ্র জাতিসত্বা
বসবাস করে যাদের নিজস্ব ভাষা
ও সংস্কৃতি রয়েছে।

জনসংখ্যার উপাত্ত

২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী
এই এলাকার জনসংখ্যা ২,৪০,১২৩ জন।
এর মধ্যে পুরুষ ১২২৩২৫ জন মহিলা
১১৭৭৯৮ জন। সরকারী হিসেব মতে
এখানে মুসলিম ২২২৫৬৮ জন হিন্দু
১৪৪২০ জন বৌদ্ধ ১৬২৪ জন খ্রিস্টান
৫০ জন এবং অন্যান্য ১৪৬১ জন।

ভাষা ও সংষ্কৃতি

গোমস্তাপুর উপজেলার ভূ-প্রকৃতি ও
ভৌগলিক অবস্থান এই উপজেলার
মানুষের ভাষা ওসংস্কৃতি গঠনে
ভূমিকা রেখেছে।
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে
অবস্থিত এইউপজেলাকে ঘিরে
রয়েছে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য,
চাঁপাইনবাবগঞ্জ তথা রাজশাহী
বিভাগের অন্যান্য উপজেলাসমূহ।
এখানে ভাষার মূল বৈশিষ্ট্য
বাংলাদেশের অন্যান্য
উপজেলার মতই, তবুও কিছুটা
বৈচিত্র্য খুঁজে পাওয়া যায়।
যেমন কথ্য ভাষায় মহা প্রাণধ্বনি
অনেকাংশে অনুপস্থিত, অর্থাৎ
ভাষা সহজীকরণের প্রবণতা
রয়েছে। [২] এ উপজেলায় সাঁওতাল,
মুন্ডা, ওঁরাও, মাহালী প্রভৃতি
আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসবাস
লক্ষ্য করা যায়। এবং এসব
জনগোষ্ঠির স্বতন্ত্র ভাষা ও
সংস্কৃতির প্রভাব আশে পাশের
অঞ্চলেও বিশেষ ভাবে লক্ষনীয়।
গোমস্তাপুর উপজেলা মুক্তিযুদ্ধ
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ
চলাকালীন গোমস্তাপুর উপজেলা
৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। পাক
সেনারা রহনপুর এ.বি সরকারী
উচ্চ বিদ্যালয়ে গড়ে তোলে
সেনা ক্যাম্প। লেফটেন্যান্ট
রফিকের নেতৃত্বে অত্র এলাকার
মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেন এবং
১১ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে ৩০ থেকে
৩৫ জন এর ‍মুক্তিযোদ্ধা দল
লেফটেন্যান্ট রফিকের নেতৃত্বে
পাক সেনাদের কে বিতাড়িত
করতে সক্ষম হন। সেই থেকে
গোমস্তাপুর উপজেলা
মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের
উদ্যোগে প্রতিবছর ১১ ডিসেম্বর
দিনটিকে রহনপুর মুক্ত দিবস
হিসেবে পালন করা হয়।

প্রশাসনিক এলাকা

এই উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ হচ্ছে -
1. রহনপুর ইউনিয়ন
2. গোমস্তাপুর ইউনিয়ন
3. চৌডালা ইউনিয়ন
4. বোয়ালিয়া ইউনিয়ন
5. পার্বতীপুর ইউনিয়ন
6. রাধানগর ইউনিয়ন
7. আলীনগর ইউনিয়ন
8. বাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়ন

প্রাচীন নিদর্শনাদি ও
প্রত্নসম্পদ

নওদা স্তুপ (নওদা গ্রাম)
এক গম্বুজ বিশিষ্ট পর্যবেক্ষণ
কেন্দ্র (রহনপুর)
শাহাপুর গড় (শাহাপুর)
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন গণকবর
তথ্যসূত্র
2. ↑ "ভাষা ও সংষ্কৃতি" [Language
and culture] (Bengali ভাষায়)।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ,
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ
সরকার।
3. ↑ "রহনপুর মুক্ত দিবস
পালিত" [Rahanpur- Free Day] ।
চাঁপাই সংবাদ (Bengali ভাষায়)।
ডিসেম্বর ১১th, ২০১৫।
Name:
Email:
Comment:
 

amader chapai


চাঁপাইনবাবগঞ্জের মানুষেরা
বাংলাতে কথা বললেও তাদের
উচ্চারণশৈলী প্রমিত বাংলা
থেকে একটু আলাদা। তাদের কিছু
শব্দের উচ্চারণ এখানে দেয়া
হলঃ
অ্যাইগন্যা = উঠান, আইলস্যা = অলস,
কাড়ি = ধানের খড়, ইন্দারা/
কুমহা = কুয়া, উফাদ্দিক = অকর্মন্য,
উসকাঠী = রান্নার কাজে
ব্যবহারিত একটি দন্ড যা দ্বারা
জ্বালানী চুলার মধ্যে পাঠানো
হয়, কানটা = বাড়ির পিছনের
জায়গা, গৈইড়্যাহ = ছোট
ডোবা, ভূইশ = মহিষ, বল/আইড়্যা =
ষাঁড় , বকরী = ছাগল, পাঘা = দড়ি ,
লাহি = নাভী, ঘুটা/নোন্দা =
গরুর গোবর দিয়ে তৈরি এক প্রকার
জ্বালানি, তহোমন = লুঙ্গী,
সাঠা = এক ধরনের লাঠি,
পিরহাইন = পোষাক, ছুড়ি =
কুমারী মেয়ে, ঘাঁটা = রাস্তা,
গাটঠা/ বেহুদ্দা= বদমাইশ,
ড্যারমা/মোটাহুস/হুসমোটা =
কান্ডঞ্জানহীন ব্যক্তি, নাথ = গরুর
নাখের ভিতর ফুটো করে দড়ি
হিসাবে যেটা দেয়া হয়,
গোলদান= গরুর গলায় যে দড়ি
পরানো থাকে, ছাইনচ্যা =
টিনের চালা বেয়ে যেখানে
পানি পড়ে, সলহি = গরুর গাড়ির
জোয়ালের দুই ফুটোর মধ্যে
দেয়ার জন্য কাঠের লম্বা দন্ড,
ঢুঁইড়া = খোজ করা, সানকি =
রান্না ঘরে ব্যবহারিত মাটির
পাত্র, ছেঁচকি = তরকারী নাড়ার
জন্য ব্যবহারিত লোহার দন্ড, ঢাকুন
= ঢাকনা, ডই = ডাল নাড়ার জন্য
কাঠের দন্ড, হাইস্যা = হাসুয়া,
পাইহ্যা = চাকা, লদদ্দি = নদী,
পোখর = পুকুর, গোহিল = গোয়াল,
আইল = জমির কিনারা, হ্যালা =
সাঁতার কাটা, কোচ্ছুল= চামচ,
লেহেলি = লেপ, পহাত = সকাল,
কান্ধা = কিনারা, আড়া/আইল =
জমির সীমানা, জাফত = দওয়াত,
ন্যাংটা= উলঙ্গ, টাপানো =
দৌড়ানো, তাম্পাস = ভাত
উঠানো চামচ , প্যাইচ্ছা =
ডালি, গুড়ল বাতি =
গুলতি,লাহিড়ী=নাস্তা,খইলা=অল
স, হামি=আমি, হাকে/
হামাকে=আমাকে,
হারঘে=আমাদের।
Name:
Email:
Comment:
 

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

নামাজের গুরুত্ব

নামায সব এবাদতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ এবাদত হওয়ার পেছনে অনেক গুলো কারন রয়েছে । প্রথমতঃ নামাযরত অবস্থায় কোন পার্থিব কাজ করা যায় না । কেননা...

Popular Posts